কনজাংটিভাইটিস
চোখের ভিতরে এবং চোখের শ্লেষা আবরনীতে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু দ্বারা আক্রান্তহলে বা কোন ফরেন বডির করণে প্রদাহে লাল হয়ে যাওয়াকে কনজাংটিভাইটিস বলে। সাধারনত ভাইরাস জনিত কনজাংটিভাইটিস বেশী দেখা যায়। হইা খুব দ্রত ছড়ায়।
কারণ ঃ
১. চোখ উঠা আক্রান্তব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিস ব্যবহার করলে
২. দুষিত পানি চোখে ঢুকলে ব্যাকটেরিয়া জনিত করনে চোখ উঠে
৩. Chemical বা অন্য কোন বস্তু চোখে পড়লে। যেমন: Savlon
৪. ভাইরাস, ব্যাকটরিয়া এলার্জি
৫. চোখে আঘাতের কারণে
৬. বিষাক্ত তরল পদার্থ কিংবা পাউডার চোখে গেলে
লক্ষণ/চিহ্নঃ
১. চোখ লাল হয়ে যাওয়া
২. চোখ থেকে নরম পুজঁ নির্গত হওয়া
৩. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া
৪. ব্যথা করা
৫. পানি পড়া
৬. শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া
৭. আলোর দিকে তাকাতে না পারা
চিকিৎসা ঃ
১. সাধারণত ভাইরাস জনিত কনজাংটিভাইটিস এ ঔষধ লাগে না। চোখ পরিস্কার রাখতে হবে। মারাত্মক হলে, ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
২. ব্যাকটেরিয়া জনিত কনজাংটিভাইটিস হলে এন্টিবায়োটিক মলম ও চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ Bactin,Cipro-A.
প্রতিরোধ ঃ
১. রোগীকে এবং রোগী শিশু হলে তার পিতামাতাকে চোখ পরিস্কার করা এবং প্রয়োজনে ড্রপ ব্যবহারের পদ্ধতি শিখাতে হবে।
২. পরিবারের প্রত্যেকের হাত, মুখ, মুছার জন্য আলাদা গামছা, তোয়ালে, রুমাল অথবা পরিস্কার কাপড় ব্যবহার করতে হবে
৩. মুখ, হাত পরিস্কার করার জন্য পরিস্কার পানি অবশ্যই করতে হবে
৪. রাসায়নিক পদার্থ, ধুলা-বালি, আবর্জনা, নোংড়া পানি বা ধারালো খেলনা দিয়ে শিশুদের খেলতে দেয়া যাবে না ।
৫. যে সমস্তজিনিসে এলার্জি হয় তা পরিহার করতে হবে
৬. রোদ প্রতিরোধের জন্য চশমা ব্যবহার করবেন ।
আশা করি আমাদের প্রত্যেকটি পোষ্ট আপনাদের ভালোলাগবে এবং উপকারে আসবে ।
স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কি কোনো সমস্যা হয় ?
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খাওয়ার পর যে কাজগুলো করবেন না ?
দুধ -আনারস একসাথে খেলে কি মানুষ মারা যায় ? জেনেনিন এর সঠিক উত্তর ।
পিরিয়ড চলাকালিন মেয়েরা যেসব কাজ থেকে বিরত থাকবেন ।
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ক্ষতি কী । এবং জেনে নিন ঘুম না হলে কী করবেন ?
রাতকানা রোগ কী ? রাতকানা রোগ কেন হয় ? এবং এর প্রতিকার ।
রক্তস্বল্পতা কি ? এর কারণ , লক্ষণ, চিহ্ন, চিকিৎসা এবং উপদেশ ?
কান পাকা রোগ কেন হয় এর কারণ,লক্ষণ,চিহ্ন এবং চিকিৎসা
কনজাংটিভাইটিস বা ( চোখ উঠা ) কি ? এর কারণ , লক্ষণ/চিহ্ন , চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ।
NOTE: সকল ঔষধ রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন ।